ব্লগ
ভূমি সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে অনুসন্ধান করুন
সাম্প্রতিক খবরা-খবর
বর্তমানে প্রায় সব ধরনের খতিয়ান অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে। নিচের লিংকে ক্লিক করে এবং প্রয়োজনীয় অপশন গুলো পূরণ ও সার্চ করে আপনার খতিয়ান যাচাই করুন। সার্চ করার পূর্বে নিচে লিখিত সার্চ করার পদ্ধতি পড়ুন। এখানে ক্লিক করে খতিয়ান যাচাই করুন। যাচাই
নারীরা সম্পত্তিতে সমানাধিকার কি আদৌ পাবেন? সম্পত্তিতে ভাগ পাওয়ার অধিকার নেই হিন্দু নারীদের৷ মুসলিম নারীদের ক্ষেত্রে শরিয়া আইনে তাঁদের ভাগ পুরুষের অর্ধেক, সেটাও ভাগ্যে জোটে না অধিকাংশের৷ এভাবে যুগ যুগ ধরে ভূমির অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছেন বাংলাদেশের নারীরা৷ এমন
বায়না নামা দলিল জেলা-ঢাকা, থানা-পল্লবী অধীন, মৌজা-“দুয়ারীপাড়া” স্থিত, সাফ বিক্রয়ের বায়না নামা দলিল মোট মং-৬৫,০০,০০০/- (পঁয়ষট্টি লক্ষ) টাকা, বায়না বাবদ অগ্রীম মং-২,০০,০০০/= (দুই লক্ষ) টাকা মাত্র, বায়না কৃত সম্পত্তি-০৮২৫ অযুতাংশ বা /৫ (পাঁচ) কাঠা ভূমির উপর নির্মিত ৭ (সাত) তলা
ভূমি তথ্যসেবায় যোগ হলো নতুন একটি ইমেইল ঠিকানা। এই ইমেইল ঠিকানায় এখন থেকে ভূমি মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত যেকোনও তথ্য পাওয়ার অনুরোধ করা যাবে। তথ্য প্রাপ্তির অনুরোধের পর তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ অনুযায়ী তথ্য সরবরাহ করবে ভূমি মন্ত্রণালয়। মেইল ঠিকানাটি হচ্ছে info@minland.gov.bd
ভূমি রেজিষ্ট্রেশনঃ সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়কে স্থায়ী করেরাখবার একটি চমৎকার উপায় হইতেছে রেজিষ্ট্রেশন আইন। সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়মৌখিকভাবে হতে পারে। আবার লিখিত দলিল দ্বারাও হতে পারে। কিন্তু মৌখিকভাবেক্রয়-বিক্রয়ের বিপদ অনেক। প্রতারিত হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সময়ের সাথেসাথে সম্পত্তির মূল্য বৃদ্ধি পায়। ফলে অনেকেই লোভ
কি সেবা কিভাবে পাবেন? জরিপ কার্য়ক্রমের বিভিন্ন স্তরের নাম, সেবার বিবরণ, ভূমি মালিকের করণীয়, ও সেবা প্রদানে নিয়োজিত কর্মকর্তা/কর্মচারি ১। বিজ্ঞপ্তি: ভূমি জরিপ আরম্ভের পূর্বে ১৯৫০ সালের বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইনের ১৪৪(১) ধারা এবং বঙ্গীয় জরিপ আইনের ০৩ ধারায় ক্ষমতা প্রাপ্ত হয়ে ………অফিসার কর্তৃক …….
বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থায় দুই ধরনের মামলা রয়েছে। একটি হলো দেওয়ানি অপরটি ফৌজদারি মামলা। নিজের অধিকার আদায়ে সম্পত্তির ওপর স্বত্ব ও দখলের জন্য যে মামলার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হয় তাকে সাধারণত দেওয়ানি মামলা বলা হয়। এ ছাড়া মানহানির কারণে বা ক্ষতিগ্রস্ত
জমি বা সম্পত্তি বণ্টন কি? জমি বন্টন: ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির সীমানা চিহ্নিত করে যার যার প্রাপ্ত স্বত্ব বুঝে নেবার প্রক্রিয়াটি হচ্ছে “বণ্টন”। স্থানীয় বা পারিবারিকভাবে বণ্টনের আইনগত ভিত্তি দুর্বল। উত্তরাধিকার সম্পত্তি বণ্টন করার জন্য আইনানুগ পদ্ধতি অবলম্বন
বিশ্বনবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) আজ থেকে ১৪শত বছর আগেই বলে গিয়েছেন, “উত্তরাধিকার আইন নিজে জানো ও অপরকে শেখাও, সকল জ্ঞানের অর্ধেক হল এই জ্ঞান”। মুসলিম হাওয়া সত্ত্বেও আমাদের অনেকেরই উত্তরাধিকার আইন সম্পর্কে তেমন ধারণা নেই। কিন্তু এটা প্রত্যেক মুসলিমের জানা
ধন-সম্পদ আল্লাহর দান। মানুষ কষ্ট করে সম্পদ অর্জন করে। আয়-রোজগার করে ক্রয়ের মাধ্যমে মানুষ সম্পদের মালিক হয়। এ ছাড়া উত্তরাধিকার সূত্রেও মানুষ সম্পদের মালিক হয়। উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পদের মালিক হতে হলে দু’টি শর্ত রয়েছে।ভূমিবিডি নিউজে তার বিবরণ তুলে ধরা হলো-উত্তরাধিকার
ভূমি সেবা: ভূমি ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভুক্তভোগীদের অসন্তোষ দীর্ঘদিনের। এক জমি একাধিক ব্যক্তির নামে বিক্রি, রেজিস্ট্রেশন ও নামজারির ঘটনা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। খাজনা পরিশোধ, দলিল উত্তোলনসহ ভূমি অফিসের যেকোনও কাজ ঘুষ ছাড়া হয় না। এমন পরিস্থিতিতে দেশের ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়াকে
জালিয়াতির শিকার প্রকৃত ভূমি মালিকদের মালিকানা নিশ্চিত করতে নতুন আইন প্রণয়ন করতে যাচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়। আইন হলে জাল দলিল করে প্রভাব খাটিয়ে অন্যের জমি দখল ও প্রতারণা নিয়ে সৃষ্ট বিরোধের নিষ্পত্তি সহজ হবে। সোমবার সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে ‘ভূমি-সংক্রান্ত